• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

সাপ্তাহিক হাটে ফল বেচে চলে সংসার

প্রকাশিত: ৯ নভেম্বর ২০২২  

সাপ্তাহিক হাটে ফল বেচে চলে সংসার                          
সড়কের ধার ঘেঁষে ফলের পসরা সাজিয়ে বসেছেন সাতজন। মাটির ওপর পলিথিন বিছিয়ে সাজানো আছে ড্রাগন, মাল্টা, আপেল, কমলা, পেয়ারা ও আনার। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জাতের এসব ফল কিনতে ভিড় করছেন হাটে আসা ব্যক্তিরা।

দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের রানীগঞ্জ বাজারে সাপ্তাহিক হাটে এভাবেই রাস্তার ধারে ফল নিয়ে বসেন জয়পুরহাটের সাত বাসিন্দা। শুধু এ হাট নয় বিভিন্ন জেলার সাপ্তাহিক হাট বসলেই ফল নিয়ে চলে যান তারা। ফল বিক্রির টাকায় সংসার চলে তাদের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রানীগঞ্জ বাজারটি দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলায় অবস্থিত। প্রতি সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার এখানে হাট লাগে। এ সময় রাস্তার ধারে ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান নিয়ে বসে কয়েকজন বিক্রেতা।

হাটবারে গিয়ে দেখা যায়, এসব দোকানে ড্রাগন ফল বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৪০০ টাকা কেজি। মাল্টা ৮০ টাকা, আপেল ১৬০ টাকা, কমলা জাতভেদে ৮০/১৬০/২২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া পেয়ারা ৫০ টাকা এবং আনার ৩৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

ফলের দোকানদার ইসাহাক মিয়া বলেন, ‘এক যুগ থেকে হারা এল্লা ফলের দোকান করে সংসার চালাওছি। একেকদিন একেক জেলাত যাই। হাটের দিন করে হামরা দোকান দেই। ফল বেচে হামার প্রতিদিন আয় ১ হাজার থেকে ১৫০০ টেকা। হামরা নিজেরাই পাইকারি মাল কিনি। তাই ক্রেতাহেরে কাছে ৫-১০ টাকা কম দামে ফল বেচবার পাই।’

– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –