দেশপ্রেম জাগ্রত করা জরুরি
প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০২৩

আফরোজা পারভীন
একটা ভালো খবর শুনে চোখে পানি এসে গেল! চারদিকের সমস্ত নৈরাশ্য আর হতাশা ছাপিয়ে খবরটা ভরে দিল মন। রাজশাহীর চারঘাটের ইউএনও সোহরাব হোসেন ১৭ হাজার ছেলে-মেয়েকে দেশপ্রেমের পরীক্ষায় বসিয়েছেন। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলার অষ্টম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে প্রশ্ন পাঠানো হয়েছে।
ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ১৭টি প্রশ্নের একটি প্রশ্নমালা তৈরি করা হয়েছে যা উন্মুক্ত। অর্থাৎ অন্যের কাছে জেনে শুনে উত্তর লিখতে পারবে। মুখস্থ থাকলে ভালো, নাহলে জেনে নেয়ার এই সুযোগ তাদের দেয়া হয়েছে। ১-১৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর হবে অল্পকথায়। প্রশ্নগুলো এমন, তোমার এলাকার জীবিত তিনজন মুক্তিযোদ্ধা ও ২জন শহিদের নাম লেখ। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন? জাতীয় চার নেতার নাম কি? বীরপ্রতীক, বীর বিক্রম, বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কত? দুজন নারী মুক্তিযোদ্ধার নাম লেখ। এই ধরনের ১৬ টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের জন্য নাম্বার ৫। ১৭ নাম্বার প্রশ্নটি বর্ণনামূলক। ‘সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার উক্তিটির আলোকে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ঘিরে তোমার আবেগ অনুভুতি স্বপ্ন প্রত্যাশা লেখ’। এই উত্তরটি দিতে হবে ১০০ শব্দের মধ্যে। এর জন্য নির্ধারিত নম্বর ২০। পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে। আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ের ৩ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হবে।
মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে আমাদের সন্তানদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য এই প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার একটি পদক্ষেপও এটি। যেখানে আমাদের ছেলে মেয়েরা জানে না একুশে ফেব্রুয়ারি, ১৬ডিসেম্বর আর ২৬ মার্চ কী? জানে না আমাদের জাতীয় সঙ্গীত কোনটি, এর রচয়িতা কে? সেখানে রণসঙ্গীত আর তার রচয়িতার নাম জানা তো অনেক দূরের কথা। এদেশে ভাষা আন্দোলন হয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল তাও তো একালের অনেক ছেলে মেয়ের অজানা। সে কারণে তাদের মনে এ সম্পর্কে কোন আবেগ অনুভূতি কাজ করে না। বয়স্করাও কেউ কেউ কথায় কথায় বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বেঁচে আর কতদিন চলবে। এ বড় আদিখ্যেতা হচ্ছে’। অনেকে এখনো বলে, ‘গণ্ডগোলের বছর’। এর কারণও আছে। কতিপয় দিবস পালন ছাড়া ভাষা আন্দোলন, ঐতিহাসিক গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের মহিমা তুলে ধরার কোন উদ্যোগ নেই। সবই দিবসকেন্দ্রিক। আর প্রতিদিনই এমন নতুন নতুন দিবসের নাম শুনছি যে সত্যিকার পালন করার যে দিবস সেগুলো ম্লান হয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে ভাবি, হাত ধোয়া দিবস, পা ধোয়া দিবস, জল তোলা দিবস, জল ফেলা দিবস করতে করতে তো আসল দিবসগুলো হারিয়ে যাবে। মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বলেও তো একটা কথা আছে! এতো দেখছি একটা দিবস অভিধান খুলতে হবে। প্রতিদিন সেটার পাতা উল্টে দেখতে হবে আজ কি দিবস!
স্বাধীনতার মহিমা ম্লান হবার আরেক কারণ অসংখ্য ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধের সময় নিউমোনিয়ায় মারা গেছেন কেউ, পরিবার তাকে বানিয়ে দিয়েছে শহিদ। কঞ্চির খোঁচায় পা রক্তাক্ত হয়ে গেছে, তিনি হয়েছেন পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা। একাত্তরে জন্ম নেয়নি এমন সহস্রাধিক মুক্তিযোদ্ধার কথা তো পত্রিকাতেই পড়লাম। চাকুরির বয়স হয়নি তারা সব মুজিবনগর সরকারের চাকুরে। কলকাতা গেছেন, ঘুরেছেন ফিরেছেন, খেয়েছেন। সীমান্ত পার হবার কারণেই তারা বড় বড় যোদ্ধা। বাতিলের পরও রয়ে গেছে অঢেল। তাই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলতেও অনেকে কুণ্ঠিত হন। সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের কৃতিত্বের কথা বলতে পারেন না স্বতঃস্ফূর্তভাবে। এই বুঝি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার তকমা জোটে! আম আর আমড়া এক হয়ে গেছে!
এরকম একটা সময়ে এ জাতীয় উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয। পুঁথিগত বিদ্যায় দেশপ্রেম হয় না। দেশপ্রেম জাগাতে হলে দেশকে জানতে হয়। আগের দিনের ছেলে মেয়েরা পাঠ্যবইয়ের বাইরে বইপত্র পড়ত। তাই তারা জানতে পারত ক্ষুদিরাম সম্পর্কে, মাস্টারদা সূর্যসেন সম্পর্কে, বীরকন্যা প্রতীলতা সম্পর্কে, নেতাজী সুভাষ বোস সম্পর্কে। জানতো তাদের অবিস্মরণীয় কীর্তিগাথা। তাদের শ্রদ্ধা করত। তাদের মতো হবার স্বপ্ন দেখত। আমি নিশ্চিত এখনকার অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই প্রাতঃস্মরণীয়দের নাম জানে না। পরিবার থেকে জানানোর কোন চেষ্টাও নেয়া হয় না। ‘একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি/ হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে জগৎবাসী’ শুনেছিলাম কোন ছেলেবেলায়। এ গান শুনে মা কাঁদতেন, সাথে বুঝে না বুঝে আমিও কাঁদতাম। মা শোনাতেন ক্ষুদিরামের গল্প। আজকারের কয়টা ছেলে মেয়ে এ গান শুনেছে! ক’জন মা তাদের সন্তানদের বলেছেন এ গল্প! আর জানেনই বা কতজন মা!
অসংখ্য বই-এর ভারে জর্জরিত আজকের শিক্ষার্থীরা। তার ওপর আছে কোচিং, একটি দুটি নয়, লাগাতার। কোচিং- এর চাপে ভারাক্রান্ত শিক্ষার্থীরা বাইরের বই পড়বে কখন, শিখবে কি? অনেক বাবা- মা চানও না তাদের ছেলে-মেয়েরা গল্প উপন্যাস পড়ুক। তারা এগুলিকে বলেন ‘আউট বই’। তাদের একমাত্র লক্ষ্য ছেলে মেয়েকে জিপিএ ফাইভ নামের ঘোড়ার ডিমটি পেতে হবে। যেটা পেলেও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অনেক সময় টেকেও না। এমনই জিপিএ ৫ এর ভারত্ব!
আজকের ছেলে- মেয়েদের শৈশব নেই, কৈশোর নেই, খেলার মাঠ নেই। তাদের জীবনে ঘুড়ি নেই, ডাংগুলি নেই, জিওলের আঠা নেই, প্রজাপতি নেই। স্কুলে স্কুলে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আর বিতর্ক নেই। নেই টিফিন ভাগাভাগি খুনসুটি মারামারি। এক অবরুদ্ধ জীবনের বাসিন্দা ওরা। ওদের জীবনে আছে বইখাতা, ব্যাগ, কোচিং, মাস্টার। এরা কি করে জানবে দেশের কথা, দশের কথা। পাশের মানুষের কথা, প্রতিবেশির কথা। আমরা নিজেরাই সন্তানদের চারপাশে দেয়াল তুলে দিয়েছি। সেখানে কোনো ঘুলঘুলি নেই, বাইরের বাতাসের প্রবেশাধিকার নেই।
তারপর ছেলে মেয়ে বড় হলে, পাশ করে বেরুলে দেশে চাকরি নেই, এ দেশ বসবাসের অনুপযুক্ত বলে পাঠিয়ে দিচ্ছি বিদেশে। ব্যাস নিশ্চিন্ত! কোন চেষ্টা নেই দেশের ভাল করার, দেশের সমৃদ্ধির। অথচ এ দেশই তাদের প্রফেসর বিজ্ঞানী ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বানায়।
আমরা ধরেই নিই দেশের সব কিছু করবে সরকার। জনগণের কোন দায় দায়িত্ব নেই। দেশটাকে নিজেদের মতো করে গড়ব, অন্য কারো অধীনে থাকব না, অন্য কারো দেশে থাকব না বলেই তো মুক্তিযোদ্ধারা রক্ত ঢেলে দেশ স্বাধীন করেছিল । তাহলে এই স্বাধীনতার মানে কী?
এই চরম অসহনশীল আর ভঙ্গুর সময়ে চারঘাটের ইউএনও সোহরাব হোসেন এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন। উন্মুক্ত প্রশ্নাবলীর উত্তর সন্ধানে ছেলে মেয়েরা এলাকায় ঘুরবে। বাবা মা প্রতিবেশি শিক্ষকদের কাছে জানতে চাইবে তাদের এলাকার শহিদ আর মুক্তিযোদ্ধাদের কথা। নারী মুক্তিযোদ্ধাদের সন্ধান করবে। বই পড়বে উত্তরের সন্ধানে। মুক্তিযুদ্ধের দুই-চারটি উপন্যাস বা গল্পও তাদের পড়া হয়ে যাবে। অন্তত বইগুলো আর তার লেখকদের নাম তো জানবে। এভাবে দেশের আর মুক্তিযুদ্ধের অনেক কথাই তারা জানতে পারবে। যা এতদিন তারা জানতে পারেনি। হয়ত দুই-চারজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে তারা সরাসরি পরিচিত হবে। শুনবে তাদের মুক্তিযুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতার কথা। সত্যি ভাবতেই খুব ভালো লাগছে, একজন মুক্তিযোদ্ধা চোখ বুজে যুদ্ধদিনের স্মৃতিচারণ করছেন আর একজন শিক্ষার্থী মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে সেই সত্যি গল্প!
অতীতে প্রশাসনের আমলাদের নানা অসঙ্গতি উল্লেখ করে কলাম লিখেছি। লিখেছি তাদের সাফল্যগাথাও। আজ এই লেখাটি লিখতে একজন শহিদ পরিবারের সদস্য হিসেবে আমি নিজেই উদ্বেলিত। সবে আমরা একুশে পার করে এসেছি। মহান স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে, ঐতিহাসিক মার্চে এই জাতীয় একটি উদ্যোগ নেয়ায় আপ্লুত হচ্ছি।
আসলে দেশকে ভালোবাসলে, দেশের জন্য ভাবলে এই জাতীয় কাজ করা সম্ভব। দেশপ্রেমের পরীক্ষা নেয়া চারঘাটের ইউএনওর গভীর দেশপ্রেমের নিদর্শন। তাকে সাধুবাদ জানাই!
লেখক: ড. আফরোজা পারভীন, কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- টিকটক অ্যাকাউন্ট খুললো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
- রংপুর-এলেঙ্গা মহাসড়কের ফোর লেনের কাজ ৮০ ভাগ সম্পন্ন
- নতুন প্রজন্ম শেখ হাসিনাকে সমর্থন করবে: ড. সেলিম মাহমুদ
- প্রস্তাবিত বাজেট স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যথার্থ ভূমিকা রাখবে
- আমি কোন দুঃখে আমার স্বামীকে মারতে যাব: সানাই
- অবৈধভাবে পুকুর খনন, লাখ টাকা জরিমানা
- বৈশ্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আমাদের অবস্থান ভালো: বাণিজ্যমন্ত্রী
- পঞ্চগড়ে মাদক মামলায় নারী ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ২
- ১৪ বছরে একজনও না খেয়ে মারা যায়নি: কৃষিমন্ত্রী
- ৮৯ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু ২
- সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর সহধর্মিণীর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- আফছারুল আমিনের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- গুচ্ছ বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল
- একজনও কালো টাকা সাদা করেনি: অর্থমন্ত্রী
- স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনো তৎপর: আ জ ম নাছির
- নতুন বাজেট স্মার্ট বাংলাদেশের পথে অগ্রগতি: কামরুল ইসলাম
- দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখতে হবে: কে এম খালিদ
- কুয়েতে জনশক্তি রফতানি নিয়ে সুখবর দিলেন রাষ্ট্রদূত
- আরো ৪৪ হাজার ১৫৬ হজযাত্রী সৌদি পৌঁছেছেন
- স্বস্তি নেই, গরম নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
- সিনিয়র সচিব হলেন দুই কর্মকর্তা
- বাজেটে কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে: কৃষিমন্ত্রী
- দেশে আয়কর দেওয়ার হার ৩ গুণ বেড়েছে: তথ্যমন্ত্রী
- রাশিয়া থেকে আসছে ১ লাখ ৮০ হাজার টন সার
- ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চলাচল শুরু সেপ্টেম্বরে: প্রকল্প পরিচালক
- বাজেট বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশ আরো এগিয়ে যাবে: হুইপ স্বপন
- মে মাসে ২৮২ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য-মাদক উদ্ধার
- এবারের বাজেট অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে সহায়ক হবে: হানিফ
- কুয়েতে জনশক্তি রফতানি নিয়ে সুখবর দিলেন রাষ্ট্রদূত
- সারাদেশে নদীভাঙন কমেছে: পানিসম্পদ উপমন্ত্রী
- বাংলাদেশকে বাড়তি ২ মিলিয়ন টন এলএনজি দেবে কাতার
- গ্রিসে পাসপোর্টহীন বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর দিলো দূতাবাস
- প্রেম ভেঙে যাওয়ায় বায়েজিদকে খুন করেন বোনের প্রেমিক
- ঠাকুরগাঁওয়ে ভারতীয় ভুয়া চিকিৎসক আটক
- পার্বত্য জেলায় দৃশ্যমান বহু উন্নয়ন হয়েছে: বীর বাহাদুর উশৈসিং
- কুয়েতে জনশক্তি রফতানি নিয়ে সুখবর দিলেন রাষ্ট্রদূত
- ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত নারীর লাশ
- বছরজুড়েই নিন টমেটোর স্বাদ, জেনে নিন সংরক্ষণের উপায়
- ইন্ডিয়ান ওশান সম্মেলনে অংশীদারে গুরুত্ব ঢাকার
- স্মার্ট বাংলাদেশের মূল শক্তি হবে তরুণ মেধাবীরাই: খাদ্যমন্ত্রী
- ১৫ বছর পর অনুমোদন পেতে যাচ্ছে কৃষিজমি সুরক্ষা আইন
- সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি
- এই জন্মের দূরত্বটা, পরের জন্মে চুকিয়ে দেব: জয়া আহসান
- রেলবহরে যুক্ত হলো ভারতের ২০ লোকোমোটিভ
- ইন্টারনেট ছাড়া স্বাভাবিক জীবনযাপন অসম্ভব: আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
- এ বছর মালয়েশিয়ায় ৫ লাখ বাংলাদেশির কর্মসংস্থান হবে: রাষ্ট্রদূত
- দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে স্থায়ী হচ্ছে কর অবকাশ সুবিধা
- ৫৭ ইউপিতে ভোট ১৭ জুলাই
- শুভ জন্মদিনে তৈরি করুন ‘সুস্বাদু খেজুরের কেক’