• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

কখনো আকাশ নীল

প্রকাশিত: ৭ জানুয়ারি ২০২২  

আজ ৭ জানুয়ারি রাত ৮টা ৩০ মিনিটে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচার হবে সজল ও মৌসুমী হামিদ জুটির নাটক ‘কখনো আকাশ নীল’। শাহিদা সুলতানার রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন নাসিরউদ্দীন মাসুদ। আরো অভিনয় করেছেন মৌমিতা মৌ, হান্নান শেলী, হারুনুর রশীদ প্রমুখ।

আত্মিক সম্পর্ক, প্রেম-ভালোবাসা আর অন্তর্দ্বন্দ্বই নাটকের মুল-উপজীব্য। রিনি, বিনতা আর তাদের বাবা-মা তাদের সংসার। বিনতা বড় আর রিনি ছোট। মা-বাবা বড় মেয়ের বিয়ের জন্য উদগ্রীব। কিন্তু বারবারই পাত্ররা বড় বোন নয়, ছোট বোনকেই বিয়ের জন্য পছন্দ করে, ফলে বিয়ে ভেঙে যায়। এবার এক ভালো পাত্র আসে, তারাও রিনিকেই পছন্দ করে। কিন্তু বিনতা এ বিয়ে ভাঙার পক্ষে নয়। তার কথা- যুগ অনেক এগিয়েছে, এখন আর এসব নিয়ে বসে থেকে লাভ নেই।

বিনতার ভুবন আলাদা। সে একটি বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে। অফিসে তার কাজের প্রশংসা সর্বত্র। বিশেষ করে কাজের প্রতি তার আন্তরিকতার কারণেই অফিসের বস তাকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখেন। কিন্তু বসের রুমে প্রায়শই রিয়া নামে একটি মেয়েকে আনাগোনা করতে দেখা যায়। সবাই জানে, এই রিয়া বসের বান্ধবী। তার সঙ্গেই বসের বিয়ে হবে। এদিকে বিনতা তার ছোট বোনের বিয়েতে বসকে দাওয়াত দেয়। বসও বিয়েতে আসবেন বলে কথা দেন। 

চলছে রিনির বিয়ের অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান শেষ হতে বেশ রাত হয়ে যায়। সবাই যে যার মতো চলে গেছে। বিয়েবাড়ি শূন্য। এমন সময় বিনতার অফিসের বস এসে হাজির হন। এত রাতে তাকে দেখে অবাক হন বিনতার বাবা। পরিচয় পাওয়ার পর বলেন, বিনতা ছাদে আছে। ছাদে গিয়ে অন্য এক বিনতাকে খুঁজে পান অফিসের বসরূপী সজল! বিনতা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌসুমী হামিদ। শুরু হয় অন্য এক দ্যোতনা। কী হবে সজলের বান্ধবী রিয়ার!

– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –