• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

চিরিরবন্দরের হাটবাজারে বিক্রি হচ্ছে পাকা তাল

প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২২  

চিরিরবন্দরের হাটবাজারে বিক্রি হচ্ছে পাকা তাল                       
‘ভাদ্র মাসে তালের পিঠা, খাইতে লাগে জবর মিঠা’। গাছে পাকা তাল দেখলে এ প্রবাদটি গ্রামবাংলার মানুষের মুখে মুখে শোনা যায়। ভাদ্র মাস এলেই পাকা তালের বিকিকিনি শুরু হয়। এ বছর ভাদ্রের প্রথমেই চিরিরবন্দর উপজেলার ছোট-বড় বিভিন্ন হাটবাজারে পাকা তাল বিক্রি হচ্ছে। গ্রামগঞ্জে পিঠা তৈরির ধুমও পড়েছে। পরিবারের সদস্যদের বায়না ধরা পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত এখন পরিবারের সদস্যরা।

একাধিক গৃহিণী জানান, পাকা তাল থেকে সুস্বাদু রস অতি যত্নে সংগ্রহ করা হয়। দুই হাতে শক্তি দিয়ে চেপে তালের রস বের করতে হয়। পরে এই রস ভালো করে আঁশমুক্ত করতে হয়। সংগৃহীত রসের সঙ্গে নারিকেল, চিনি বা গুড় এবং চালের গুঁড়ো বা ময়দা মিশিয়ে সুস্বাদু পিঠা তৈরি করা যায়। গরম তেলে ভেজে তালবড়া তৈরি করা যায়। সুজি, নারিকেল, চিনি বা গুড় মিশিয়ে খির তৈরি করা যায়। একইভাবে মালপোয়া ও পাটিসাপটাসহ অন্যান্য পিঠা তৈরি করা হয় তালের রস থেকে।

মর্ত্তমন্ডল গ্রামের গৃহিণী মিনু বেগম জানান, গ্রামের ঐতিহ্যবাহী পিঠা ‘তালের পিঠা’। এই পিঠা তৈরিতে অনেক কষ্ট হয়। 

রাণীরবন্দর হাটের তাল বিক্রেতা সুশান্ত রায় বলেন, গ্রাম থেকে পাকা তাল সংগ্রহ করে হাটবাজারে বিক্রি করি। আকারভেদে প্রতিটি তাল ১৫-৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –