‘প্রমত্মা পদ্মায় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস জেগেছে’
প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২২
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘আজ প্রমত্মা পদ্মায় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস জেগেছে। দক্ষতা জেগেছে, সৃজনশীলতা এবং চ্যালেঞ্জ জেগেছে। আর যার হাত ধরে এই আত্মবিশ্বাস জেগেছে তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। অনেকে অনেক কিছু দিয়ে পদ্মাকে ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, পদ্মায় সেতু হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার শোককে শক্তিতে পরিণত করার একেকটি বড় বড় স্তম্ভ।’
শনিবার দুপুরে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
দেশের অগ্রযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন অবদান তুলে ধরে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন সংকটকালে আলোর দিশারী হয়ে এসেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তার পথ কি কখনো পুষ্পে ভরা ছিল? তিনি যখন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বেলজিয়ামে ছিলেন। প্রিয় বোনকে নিয়ে স্বামীর গবেষণা কেন্দ্র থেকে মাত্র একদিনের জন্য বেড়াতে এসেছিলেন বেলজিয়ামে। ছুটির দিন কাটালেন। বোন এবং স্বামীকে নিয়ে কাটানো সেই দিনের প্রত্যুষে পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিনতম সংবাদ শুনতে হলো- পিতা, মাতা, ভাই, বোন, ভাইয়ের স্ত্রীসহ সকলকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হলো। তারপর থেকে তার প্রতিটি দিন চ্যালেঞ্জের মধ্যদিয়ে গেছে। এরপর বাংলাদেশে ফিরতে ৬টি বছর সময় লেগেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আমন্ত্রণে বঙ্গবন্ধর কন্যা দেশে ফিরলেন। ফিরে এসে রক্তাক্ত ৩২ নম্বরে পিতাকে যেখানে হত্যা করা হলো সেই জায়গাতে মোনাজাত করার অধিকার তৎকালীন সেনা সরকার তাকে দেয়নি। ৩২ নম্বরে রাস্তার সামনে দাঁড়িয়ে সেদিন স্রষ্টার কাছে আকুতি করেছিলেন।’
উপাচার্য অধ্যাপক মশিউর রহমান বলেন, ‘তার (শেখ হাসিনা) পথ চলায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে প্রতিটি দিন ছিল চ্যালেঞ্জের। ৯০ এর আন্দোলন এক হাতে গড়ে তুললেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ভাত এবং ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার একমাত্র নেতৃত্ব শেখ হাসিনার। কিন্তু তিনি ক্ষমতায় বসতে পারলেন না। সেটি কী তার চ্যালেঞ্জের দিন ছিল না? অতপর আবার তিনি গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় নামলেন। গণতন্ত্র নিশ্চিত করলেন, সামরিক শাসনের অবসান করলেন। তারপরও কী গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পেরেছিলেন? আবার ছোবল হেনেছে। কারা নির্যাতিত হয়েছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মুজিব ভক্ত, শেখ হাসিনা ভক্ত মানুষ রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে আন্দোলন করেছিলেন প্রিয় নেত্রীর মুক্তির জন্য। কবি নির্মলেন্দু গুন কবিতা লিখেছিলেন বঙ্গবন্ধুর কন্যার মুক্তি। সেই সব পথ কী সুন্দর ছিল, সবই চ্যালেঞ্জের ছিল।’
উপাচার্য ড. মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘অতপর শোককে শক্তিতে পরিণত করার অতন্ত্র প্রহরীর মতো বাংলাদেশকে সাজানো গোছানোর সংকল্প নিয়ে তিনি যে পথ হেঁটেছেন তার প্রতিটি দিন চ্যালেঞ্জের। ঠিক তেমনি পদ্মাসেতু নির্মাণও একই চ্যালেঞ্জের মধ্যদিয়ে গেছে। তিনি যখনই এদেশের জন্য ইতিবাচক কাজ করতে চেয়েছেন, হায়নার দল তখনই বাধা দিয়েছে। আর তিনি বাধা লঙ্ঘন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছেন। এটিই বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। একারণেই পদ্মা সেতুর ইট, বালু, কংক্রিট, পাথর হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার শোককে শক্তিতে পরিণত করার কঠিন ভীত। এই ভীত আর কোনোদিন কেউ ভাঙতে পারবে না। আমি বিশ্বাস করি শতবর্ষের বাংলাদেশে প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নয়, যুক্তরাজ্য অথবা ইউরোপের ধনাঢ্য কোনো দেশ নয়। বাংলাদেশ হবে মানবিক রাষ্ট্রের সেই দৃষ্টান্ত যাকে অন্য উন্নত দেশ অনুসরণ করবে।’
চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন- শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ওসমান গণি পাটোয়ারি, চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম পাটোয়ারি দুলাল, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. এম এ ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর পৌর সভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ।
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- উপজেলা নির্বাচন: মাঠে নেমেছে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি
- ‘ভোট বর্জনের আহ্বান বিএনপির রাজনৈতিক অধিকার’
- মেট্রোরেলে ভ্যাট বসানোয় সুনাম নষ্ট হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের
- কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর হতাহতের খবর মেলেনি: মন্ত্রণালয়
- ‘উদ্যোক্তা হতে সরকারের সুবিধা ছেলে-মেয়েদেরকে নিতে হবে’
- যুক্তরাষ্ট্রের কারণেই আরো চীনমুখী হচ্ছে বাংলাদেশ: পর্যবেক্ষণ
- রূপপুর প্রকল্প: ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়াতে মস্কোকে ঢাকার চিঠি
- উপজেলা নির্বাচন: অভিযোগ জানানো যাবে ৯৯৯-এ
- কখন আঘাত হানবে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রোমাল, জানা গেল
- ভাঙ্গা থেকে যশোর নতুন রেললাইন চালু অক্টোবরে: রেলমন্ত্রী
- গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা, নিহত অন্তত ১৭
- ‘একটি জাল ভোট পড়লেও কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে’
- সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী
- টেকসই নগরায়ণে সরকার বদ্ধপরিকর: এলজিআরডিমন্ত্রী
- ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এক সপ্তাহ পরে বাজারে আসবে দিনাজপুরের লিচু
- স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে টানা ৫০ বছর ধরে রোজা রাখা সেই দিনমজুরের
- মধ্যরাতে পুড়ল ১১ দোকান, যেভাবে লাগে আগুন
- খড়ি শুকাতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
- গোসল করে জুমার নামাজ পড়া হলো না মুরাদের
- শিরোপা জেতানোর দুদিন পরই বরখাস্ত হলেন কোচ
- একসঙ্গে ১০ জনকে চুমু, তিক্ত অভিজ্ঞতা জানালেন অ্যান হ্যাথাওয়ে
- জুমার নামাজের আগে দুই খুতবা দেওয়া হয় যেসব কারণে
- বেরোবিতে মাদক সেবনরত অবস্থায় ৪ শিক্ষার্থী আটক
- ৬ জুন বাজেট দেবো, বাস্তবায়নও করবো: প্রধানমন্ত্রী
- সৌদি পৌঁছেছেন ২৪ হাজার হজযাত্রী
- জনগণকে আরো বেশি সেবা দিতে চায় পুলিশ: আইজিপি
- জার্মানিতে বাংলাদেশিদের জন্য দারুণ সুযোগ
- ‘সন্ত্রাস করলেই গ্রেফতার’
- সম্মিলিত চেষ্টায় আত্মহত্যা নিরসন করা সম্ভব: প্রতিমন্ত্রী সিমিন
- জনগণের কথা চিন্তা করে আইন তৈরি করতে হবে: আইনমন্ত্রী
- নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য ১২ হাজার ৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করবে সরকার
- ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র’
- স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে টানা ৫০ বছর ধরে রোজা রাখা সেই দিনমজুরের
- ওজন কমাতে চাইলে যে ৪ ফল খাবেন
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- হাবিপ্রবিতে কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন
- রাণীশংকৈলে ভুট্টাক্ষেত থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালুর তারিখ জানালেন রেলমন্ত্রী
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- পঞ্চগড়ের তিন উপজেলায় জামানত হারাচ্ছেন ১৩ প্রার্থী
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- ট্রান্সফরমার চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেফতার
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- বিশ্বকাপের টিকিট পেতে পারেন যে ১৫ ক্রিকেটার
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল