পাঁচটি বস্তুকে পাঁচটি বস্তুর পূর্বে মূল্যায়ন করা
প্রকাশিত: ২৬ নভেম্বর ২০২২
মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ সময় হলো যৌবনকাল। যে ব্যক্তি এ সময়টাকে ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে, তার জীবন হয় আনন্দঘন ও বরকতময়।
যৌবনকে কোনোভাবে হেলায় হারানো যাবে না। চরিত্রকেও ধ্বংস করা যাবে না। বার্ধক্য আসার আগে এর সঠিক ব্যবহার করতে হবে। একজন অসুস্থ মানুষই বুঝতে পারে সুস্থতা আল্লাহর কত বড় নেয়ামত!
পবিত্র কুরআনে যেহেতু আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘অবশ্যই সফল হয়েছে মুমিনগণ... আর যারা তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।’ (সূরা মুমিনুন, আয়াত-৫)।
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী বস্তু (তথা জিহ্বা) ও দুই ঊরুর মধ্যবর্তী স্থান (তথা লজ্জাস্থানের) জামানত আমাকে দেবে, আমি মুহাম্মাদ (সা.) তার জান্নাতের জিম্মাদার।’ (বুখারি, হাদিস-৬৪৭৪)।
রাসূল (সা.) বলেছেন,, ‘কেয়ামতের দিন পাঁচটি সওয়ালের জবাব দেওয়া ব্যতীত, কোনো আদম সন্তান আল্লাহর সম্মুখ হতে এক কদমও নড়তে পারবে না। সে তার জীবনকে কোথায় ব্যয় করেছে। যৌবনকে কোথায় ক্ষয় করেছে, সম্পদ কোথায় থেকে অর্জন করেছে আর কীভাবে ব্যয় করছে। যা জেনেছে, সে অনুযায়ী কতটুকু আমল করছে।’ (তিরমিযি, হাদিস-২৪১৬)।
বার্ধক্য আসার পূর্বে যৌবনের মূল্যায়ন: বালেগ হওয়ার পর থেকে চল্লিশ বছর পর্যন্ত যৌবনকাল। যৌবনের ইবাদতের মধ্যে ভিন্নরকম স্বাদ আছে। এই সময়ে শরীরে আল্লাহর পরিপূর্ণ আনুগত্য করার সামর্থ্য থাকে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায়ের শক্তি থাকে। গভীর রাতে জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার মতো তাওফিক থাকে। শুধুমাত্র সদিচ্ছার প্রয়োজন হয়।
কেয়ামতের দিন যখন আরশের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না, সূর্য একেবারে মাথার ওপর চলে আসবে, এমন কঠিন মুহূর্তে আল্লাহর আরশের নিচে জায়গা পাবে এমন যুবক, যে তার যৌবনকাল কাটিয়েছে রবের ইবাদতে।
অসুস্থতার পূর্বে সুস্থতার মূল্যায়ন: মানুষ যখন অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন মনে অনেক ভালো কাজ করার ইচ্ছা জাগলেও শারীরিক সামর্থ্য থাকে না। মসজিদে জামাতে শরিক হওয়ার অনেক ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয় না। সুতরাং সুস্থতার নিয়ামতের মূল্যায়ন করো। ভালো কাজে অগ্রসর হও শরীর দুর্বল হওয়ার আগে। না হয় অসুস্থতা যখন ঘিরে ধরবে তখন ইবাদতের ইচ্ছা থাকলেও অপারগ হয়ে যাবেন।
দারিদ্রের পূর্বে ধনসম্পদকে মূল্যায়ন: যখন আর্থিক সামর্থ্য থাকে তখনই আল্লাহর পথে নিজের সম্পদকে কাজে লাগানো। ইলমের পথে নিজের মাল খরচ করা। সদকায়ে জারিয়া হিসেবে কিছু করে যাওয়া। না হয় দারিদ্র্য এসে গেলে পূর্বের ধনসম্পদের কোনো মূল্যই থাকবে না।
ব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে মূল্যায়ন: যতদিন দেহে প্রাণ আছে ততোদিন ব্যস্ততা আসবেই। লক্ষ্যে সফল হতে হলে ব্যস্ততার মধ্যেও অবসরকে খুঁজে নিতে হবে। অধিকাংশ মানুষ বেহুদা কাজে নিজের সময় নষ্ট করে। তারা ভাবে এটাই তাদের ব্যস্ততা। কিন্তু আসল ব্যস্ততা হলো- নিজেকে পরকালের জন্য প্রস্তুত করা। অবসর সময়টুকু আখেরাতের ফিকিরে কাজে লাগিয়ে নিজেকে মূল্যায়ন করা।
মৃত্যুর পূর্বে জীবনকে মূল্যায়ণ: এই পৃথিবীতে আসার সিরিয়াল থাকলেও যাওয়ার কোনো সিরিয়াল নেই। দুনিয়ার সময় খুবই অল্প। এই সময় খুবই দামী এবং মূল্যবান সম্পদ। জন্ম যেহেতু হয়েছে মৃত্যুও নিশ্চিত। সুতরাং অল্পদিনের এই হায়াতকে কদর করা। পরকালের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা। অন্যথায় জীবনের কোনো মূল্য থাকবে না। মরণের আগেই জীবনের স্বার্থকতা অর্জন করতে হবে।
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির দাবি বেরোবি ছাত্রলীগের
- রাফাহতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২১ ফিলিস্তিনি নিহত
- দ্রব্যমূল্য নিয়ে চাপের মধ্যে আছি: ওবায়দুল কাদের
- প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- জনগণের কথা চিন্তা করে আইন তৈরি করতে হবে: আইনমন্ত্রী
- তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার
- হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে
- চাকরিতে প্রবেশে বয়সের বিষয়ে যা জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- ‘অভিবাসন নিয়ে অপতথ্য রোধে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি’
- ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব
- অবৈধ জাল ব্যবহার বন্ধ করা হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে’
- হিলিতে ভুর্তুকি মূল্যে কৃষক পেল হারভেস্টার মেশিন
- হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
- দিনাজপুরে নাশকতা মামলায় ছাত্রদল ও যুবদলের দুই নেতা কারাগারে
- ধূমপান বা তামাক স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর
- সত্যি কী আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাচ্ছেন শাকিব খান?
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- রাশিয়ার সাথে সম্ভাব্য সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে ন্যাটো: মস্কো
- অপসাংবাদিকতা মূল সাংবাদিকতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সুবিধায় আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল দক্ষিণবঙ্গ: রেলমন্ত্রী
- ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে আমরা পাপমুক্ত হয়েছি’
- ‘মৎস্যসম্পদ রক্ষার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হবে’
- উপজেলা নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে যে নির্দেশনা দিল ইসি
- টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সার্ভিসের মাধ্যমে রাজধানীর চাপ কমে আসবে: চিফ হুইপ
- ‘উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি’
- সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- ৬ শতাধিক পটল গাছ উপড়ে ফেলল দুর্বৃত্তরা, দিশেহারা কৃষক
- রাণীশংকৈলে ভুট্টাক্ষেত থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন
- গোর-এ-শহীদ ময়দানে ৬ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়
- টানা ৬ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- রাইমা সেন কেনো হুমকি!
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল
- দাঁতের যন্ত্রণায় আইসক্রিম খেতে পারছেন না?
- ঘোড়াঘাটে ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস পালিত
- রূপপুরে নতুন বিদ্যুৎ লাইন চালু মঙ্গলবার
- দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, পথেই ঝরল ২ প্রাণ