পল্লী বিদ্যুতের ছুটি বাতিল, বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্নের শঙ্কা
প্রকাশিত: ১০ মে ২০২৪
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) এর অধীন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বাতিল করা হয়েছে। একইসঙ্গে অনুমতি ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ না করার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আগামীকাল শুক্রবার ছুটির দিনে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় আরইবির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় দেশের বিভিন্ন এলাকার ৮০টি সমিতি থেকে দুইজন করে প্রতিনিধি অংশ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে অফিস সময়ের পরে এ সংক্রান্ত পৃথক দুটি অফিস আদেশ জারি করা হয়। বিকেল ৪টায় ওই অফিস আদেশ জারি করে কর্মকর্তাদের পরদিন সকাল ১০টায় মতবিনিময় সভায় অংশ নেয়ার নির্দেশ দেওয়া এবং হঠাৎ করে কোন অদ্ভুদ পরিস্থিতি ছাড়াই সবার ছুটি বাতিল করায় অবাক হয়েছেন সমিতির একাধিক কর্মকর্তা। তাদের প্রশ্ন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কী জরুরি অবস্থা জারি করা হলো?
এমন এক পরিস্থিতিতে অফিস আদেশ দুটি জারি করা হলো যখন আরইবি এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে থাকা বৈষম্যগুলো দূর করাসহ অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মবিরতি পালন করছেন। ইতোমধ্যে আন্দোলনের যুক্ত একাধিক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত, তাৎক্ষণিক বদলিসহ নানা ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং নানারকম হুমকি ধামকি দিচ্ছে আরইবি-এমন অভিযোগ উঠেছে।
বর্তমানে দেশে অন্তত ৪ কোটি ৬৮ লাখ বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে যাদের মধ্যে প্রায় ৪ কোটি গ্রাহকই আরইবির। আন্দোলনের কারণে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং গ্রাহক সেবা বিঘ্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও আন্দোলনকারীরা বলছেন, তারা দাপ্তরিক কিছু কাজ বন্ধ রেখেছেন। এই আন্দোলনের ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহে কোন সমস্যা হবে না।
আরইবির দুটি অফিস আদেশে সই করেছেন প্রতিষ্টানটির নির্বাহী পরিচালক মো. আসাফউদ্দৌলা। বিষয়টি জানতে বৃহস্পতিবার তার মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও সাড়া মেলেনি।
প্রতিষ্টানটির চেয়ারম্যান অজয় কুমার চক্রবর্তীকেও কয়েকবার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি।
জানতে চাইলে আরইবির সদস্য (প্রশাসন) মো. হাসান মারুফ বলেন, কোন জরুরি অবস্থা চলছে না। বিদ্যুৎ একটি অত্যাবশ্যকীয় সেবা। প্রধানমন্ত্রী যেহেতু গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন সেজন্যই ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
অনেকে বলছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চলমান আন্দোলন দমানোর জন্যই এ ধরনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে এই নির্দেশের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ মহামান্য আপিল বিভাগ যেকোন ট্রেড ইউনিয়ন সংক্রান্ত মামলা খারিজ করে দিয়েছে। পল্লী বিদ্যুতে কোন ট্রেড ইউনিয়ন করা যাবে না।’
অবশ্য আন্দোলনকারীরা কোন নির্দিষ্ট ব্যানারে আন্দোলন করছেন না। তাদের দাবির মধ্যে ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকারের কথাও বলা নেই। মূলত নিজেদের ন্যায্য সুবিধা নিশ্চিত করার কথা বলছেন তারা।
বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে আরো যে ৫ টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি রয়েছে তারা তো কর্মীদের ছুটি বাতিল করেনি। তাহলে আরইবি কেন করলো? জবাবে হাসান মারুফ বলেন, তাদের গ্রাহক ৫০-৬০ লাখ। আর আমাদের প্রায় ৪ কোটি গ্রাহক। ১৪ কোটি মানুষকে বিদ্যুৎ দেই। ফলে তাদের আর আরইবির মধ্যে পার্থক্য আছে। তাছাড়া এখন গ্রীস্ম ও সেচ মৌসুম। এ কারণেই আমরা বিষয়টিতে জোর দিচ্ছি।’
পরিচয় গোপন রাখার শর্তে আরইবির এক কর্মকর্তা জানান, বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে সবাইকে তৎপর হতে বলা হয়েছে। তবে অভ্যান্তরীণ কিছু ঝামেলার কারণে এমন আদেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ব্যবস্থাপনা ও কর্মপরিবেশ উন্নয়নের ক্ষেত্রে যৌক্তিক প্রস্তাব থাকলে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দাখিল করার কথাও বলা হয় এতে।
যদিও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছে, অতীতে সেচ ও গ্রীস্ম মৌসুমে ছুটি বাতিলের কোনো ঘটনা ঘটেনি। সাধারণত প্রাকৃতিক দূর্যোগ কিংবা বিশেষ পরিস্থিতিতে এ ধরনের নির্দেশনা জারি করা হয়। তাছাড়া ছুটি বাতিলের ওই আদেশে গ্রীস্ম বা সেচ মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের কথা উল্লেখ নেই।
আরইবির আদেশে বলা হয়, উন্নত ও আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধা বিঘ্নহীনভাবে চলমান রাখা এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সমিতির সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করার পাশাপাশি কর্মস্থল ত্যাগের অনুমতি প্রদান বন্ধ থাকবে। তবে যৌক্তিক কারণ থাকলে তা বিবেচনা করা যাবে।
গ্রাহক সেবা ও বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক সচল রাখতে সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপর অর্পিত দায়িত্ব কেউ পালন না করলে প্রয়োজনে তার চুক্তি বাতিল বা চাকরিচ্যুত করার কথা বলা হয় এতে।
যেকোন ধরনের কর্মবিরতি, উস্কানিমূলক কাজ ও বক্তব্যসহ অন্যান্য বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সমিতির প্রধানদেরকে। প্রয়োজনে বিভাগীয় এবং ফৌজদারি মামলা করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ওই অফিস আদেশে।
এদিকে মতবিনিয়ম সভা সংক্রান্ত দ্বিতীয় আদেশে, কী কারণে এই সভা ডাকা হচ্ছে তার কোন উল্লেখ করা হয়নি। তাছাড়া এত স্বল্প সময়ের নোটিশে নিকট অতীতে এ ধরনের কোন সভার আয়োজন করা হয়নি বলেও জানিয়েছেন একাধিক কর্মকর্তা। তাছাড়া বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিত করতে সবার ছুটি বাতিল এবং কর্মস্থল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়ার পরপরই কেন ১৬০ জন কর্মকর্তাকে ঢাকায় মতবিনিময় সভায় যোগ দিতে বলা হলো তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন। এটা অনলাইনেও হতে পারতো। কারণ বিভিন্ন অফিসের মত আরইবিতেও এখন অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের সভার আয়োজন করা হয়।
এদিকে এজেন্ডা ছাড়াই হঠাৎ ডাকা সভায় অংশ নিতে বেশ কিছু শর্ত দিয়ে আরইবির চেয়ারম্যানকে বৃহস্পতিবার রাতে লিখিতভাবে জানিয়েছেন আন্দোলনকারী কর্মকর্তারা।
শর্তের মধ্যে রয়েছে— মতবিনিময় সভা কি সংক্রান্ত সে বিষয়ে পরিস্কার করা, দাবি দাওয়া সম্বলিত স্মারকলিপি প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানোর দায়ে যাদেরকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে তা প্রত্যাহার, প্রতিটি সমিতি থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলে কমপক্ষে ১০ জন করে প্রতিনিধিকে সভায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া এবং ওই সভায় শুধুমাত্র আরইবির চেয়ারম্যান এবং সরকার বা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি থাকবেন।
মূল প্রতিষ্ঠান, নিয়োগকারী কর্মকর্তা, চাকরির যোগ্যতা এক হওয়া সত্বেও সুযোগ-সুবিধা বিচেনায় আরইবির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে নানা বৈষম্য। আরইবির কিছু কর্মকর্তা নিজেদের সুবিধার জন্য বছরের পর বছর ধরে এই বৈষম্য জিইয়ে রেখেছেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
ন্যায্য দাবি আদায়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আরইবিকে একাধিকবার লিখিতভাবে জানানো হলেও সমিতির নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থাকা আরইবি কোন সমাধান না করে উল্টো একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ তুলেছেন।
তাদের দাবি, আরইবির দ্বৈতনীতির কারণে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী। দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিত কর্মীরা একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেও পদ-পদবি, বেতন-ভাতা ও বোনাসসহ পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- কপাল পুড়লো পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের
- গোল্ডেন বুট জিতলেন হালান্ড
- জটিল রোগে আক্রান্ত হজযাত্রীদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
- বেরোবিতে গাইবান্ধা জেলা সমিতির নেতৃত্বে মোশফিকুর-শাকিল
- আজ থেকে ৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরা নিষেধ
- ‘প্রবাসী কর্মীদের জন্য সরকার বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে’
- প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ের গল্প তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার
- প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ের গল্প তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার
- ইউসেপ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করছে: প্রতিমন্ত্রী
- দ্বিতীয় ধাপে ভোটের মাঠে থাকছে ২ লাখ আনসার
- ঢাকার বাসগুলো দেখলে খুব লজ্জা লাগে: সেতুমন্ত্রী
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসিসহ সব আরোহীর মৃত্যু
- ভাতা প্রাপ্তিতে দুর্নীতির সুযোগ নেই: সমাজকল্যাণমন্ত্রী
- ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার
- পুলিশ জঙ্গি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: আইজিপি
- সারাদেশে বজ্রপাতে চারজনের প্রাণহানি
- ডিজিটালাইজেশন হলেও যে কারণে সুফল পাচ্ছে না এনবিআর
- উপজেলা নির্বাচন: মাঠে নেমেছে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি
- ‘ভোট বর্জনের আহ্বান বিএনপির রাজনৈতিক অধিকার’
- মেট্রোরেলে ভ্যাট বসানোয় সুনাম নষ্ট হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের
- কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর হতাহতের খবর মেলেনি: মন্ত্রণালয়
- ‘উদ্যোক্তা হতে সরকারের সুবিধা ছেলে-মেয়েদেরকে নিতে হবে’
- যুক্তরাষ্ট্রের কারণেই আরো চীনমুখী হচ্ছে বাংলাদেশ: পর্যবেক্ষণ
- রূপপুর প্রকল্প: ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়াতে মস্কোকে ঢাকার চিঠি
- উপজেলা নির্বাচন: অভিযোগ জানানো যাবে ৯৯৯-এ
- কখন আঘাত হানবে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় রোমাল, জানা গেল
- ভাঙ্গা থেকে যশোর নতুন রেললাইন চালু অক্টোবরে: রেলমন্ত্রী
- গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা, নিহত অন্তত ১৭
- ‘একটি জাল ভোট পড়লেও কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে’
- সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই: পাটমন্ত্রী
- জনগণের কথা চিন্তা করে আইন তৈরি করতে হবে: আইনমন্ত্রী
- নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য ১২ হাজার ৬০০ ফ্ল্যাট নির্মাণ করবে সরকার
- ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র’
- স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে টানা ৫০ বছর ধরে রোজা রাখা সেই দিনমজুরের
- ওজন কমাতে চাইলে যে ৪ ফল খাবেন
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- হাবিপ্রবিতে কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন
- রাণীশংকৈলে ভুট্টাক্ষেত থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেন চালুর তারিখ জানালেন রেলমন্ত্রী
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- পঞ্চগড়ের তিন উপজেলায় জামানত হারাচ্ছেন ১৩ প্রার্থী
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- ট্রান্সফরমার চোর চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেফতার
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- বিশ্বকাপের টিকিট পেতে পারেন যে ১৫ ক্রিকেটার
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল