সিজারের সুবিধা-অসুবিধা
প্রকাশিত: ২ জানুয়ারি ২০২৩
সিজারের সুবিধা-অসুবিধা
সিজার নিয়ে সমাজে নানা কথা প্রচলিত আছে। অনেকে ভাবেন, যারা শারীরিক ও মানসিকভাবে দূর্বল, ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা নেই, ধৈর্য নেই, তারাই কেবল সিজার করতে ছোটেন। ফলে সিজার করে সন্তান জন্ম দেওয়া মায়েরা গন্য হন দূর্বল হিসেবে।
আসলে তা নয়। যদিও এটা ঠিক অনেকেই আজকাল নরমাল ডেলিভারির ঝামেলা ও ব্যথা এড়াতে সিজার পছন্দ করছেন। ডাক্তাররাও কখনো সময় বাঁচাতে করে দিচ্ছেন। কিন্তু এটা ঠিক যে আগে থেকে প্ল্যান করে সিজার করা অনেক নিরাপদ৷ তাতে অনেক অযথা বিপদের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। তবে তার মানে এই নয় যে চিকিৎসকের মতামত অগ্রাহ্য করে, ভালো-মন্দ না বুঝে সিজারের জন্য ছুটতে হবে। কারণ সিজার একটি বড় আপারেশন। তার সুবিধে যেমন আছে, অসুবিধেও আছে ঢের।
সিজারের সুবিধা
আগে থেকে প্ল্যান করে করা হয়৷ কাজেই মা-বাবা ও অন্যান্যরা সঠিকভাবে জানতে পারেন কবে ও কোন সময় সন্তান ভূমিষ্ঠ হবে। ফলে অনেকে নিজেদের পছন্দমতো দিন-ক্ষণও বেছে নেন। কোনো অনিশ্চয়তা থাকে না৷ থাকে না প্রসব-ব্যথা সহ্য করার ভয়। প্রসবের আগে-পরে অনেকরকম প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। টাকা যোগার করা ও হাসপাতাল ঠিক করার পাশাপাশি যাতায়াতের জন্য গাড়ি ব্যবস্থা করা, বাড়িতে সাহায্যকারীর ব্যবস্থা করা, অন্য সন্তান থাকলে কীভাবে তার দেখভাল হবে তা ঠিক করে নেওয়া ইত্যাদি৷ হঠাৎ করে প্রসব ব্যথা উঠে গেলে যা অনেক সময় ঠিক করে করা সম্ভব হয় না।
আচমকা বিপদের আশঙ্কা থাকে না৷ দুটি জীবনের প্রশ্ন। যদিও নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার দৌলতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আগে থেকেই বোঝা যায় কী হতে চলেছে, তাও আগে থেকে প্রস্তুত থাকলে হঠাৎ বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি হলেও তা সামলানো যায় সহজে। যেমন মাকে যদি রক্ত দিতে হয় বা শিশু বিশেষজ্ঞের পাশাপাশি নবজাতক বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন হয় ইত্যাদি, সেসব আগে থেকে ব্যবস্থা করে কাজে নামলে বিপদের আশঙ্কা চলে যায় তলানিতে।
সিজারের অসুবিধা
যতই যাই হোক, অপারেশন তো বটে৷ কাজেই সে সংক্রান্ত বিপদের আশঙ্কা একেবারেই থাকে না, এমন নয়৷ বিরল দু-এক ক্ষেত্র হলেও বিপদ হতে পারে৷ ওষুধপত্র বেশি লাগে। প্রথম ৪৮ ঘণ্টা ব্যথার ওষুধ লাগে৷ অ্যান্টিবায়োটিক ও অন্যান্য ওষুধও লাগে কিছু৷ স্বাভাবিক প্রসবের তুলনায় রক্তপাত বেশি হয়। পুরো অজ্ঞান করে করলে সে সংক্রান্ত কিছু সমস্যা আসতে পারে৷ আবার শিরদাঁড়া অবশ করার ইনজেকশন দিয়ে করলেও সামান্য দু-এক ক্ষেত্রে একটু সমস্যা হয়।কাটাছেঁড়া হওয়া মানেই সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়। ক্যথেটারের জন্য ইউরিনে সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে। সুস্থ হতে বেশি সময় লাগে। যদিও একেবারে শুয়ে-বসে থাকার গল্প নেই। তাও মোটামুটি দিন পনেরো সময় লাগে সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে।
সূত্র: এই সময়
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যা করবেন
- মুস্তাফিজের আইপিএল অভিজ্ঞতা কাজে দেবে: শান্ত
- সাংবাদিক হতে গিয়ে যেভাবে নায়িকা হলেন আনুশকা
- শ্রমিক ঠকানোর ভয়াবহ পরিণতি
- স্বস্তির পরশ ছড়িয়ে রংপুরে ঝরল বৃষ্টি
- হাতপাখায় চলে আজিজুলের সংসার
- বিভিন্ন যানবাহনে অবৈধ স্টিকার ব্যবহার
- শ্রম আইন সংশোধনে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে বড় বিনিয়োগের পরিকল্পনা সরকারের
- সরাসরি মুসলিমদের নিশানা করে ভোট প্রচারে মোদি
- জলবায়ু সহনশীলতা অ্যাডভোকেসি জোরদার করবে বাংলাদেশ
- সরকারি অফিস চলবে ‘এআই’ প্রযুক্তিতে
- যুক্তরাষ্ট্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে প্রশ্ন তুললেন প্রধানমন্ত্রী
- শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী
- অবশেষে আজ তাপমাত্রা কমার পূর্বাভাস
- দিনাজপুরে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
- গরমে পটোল খাওয়ার ৭ উপকারিতা
- শেষ ওভারে মুম্বাইকে হারালো লখনৌ
- শাকিবের বিয়ের ইঙ্গিত দিলেন আরশাদ আদনান
- ইসলামে শ্রমের মর্যাদা, গুরুত্ব ও অধিকার
- শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিতে ঐক্যবদ্ধ ইইউ ও বাংলাদেশ:পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ‘ইভিএমে ত্রুটি প্রমাণ করতে পারলে কমিশনের সবাই পদত্যাগ করবো’
- নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন ১৮৫ দিন: শিক্ষামন্ত্রী
- তাপপ্রবাহ কবে কমবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- ইসরাইলগামী জাহাজে হামলার ভিডিও প্রকাশ
- সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড
- নির্বাচনে অনিয়ম হলে কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা হবে: ইসি
- ‘সব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে’
- সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- ৬ শতাধিক পটল গাছ উপড়ে ফেলল দুর্বৃত্তরা, দিশেহারা কৃষক
- ঈদে পার্বতীপুর- জয়দেবপুর রুটে চলবে ৩টি বিশেষ ট্রেন
- চুমু খেতে চাওয়া সেই পীরজাদা হারুনকে দলে নিলেন নিপুণ!
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন
- গোর-এ-শহীদ ময়দানে ৬ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়
- টানা ৬ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- আইপিএলের মাঝপথে হঠাৎ দেশে ফিরলেন মুস্তাফিজ
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- রাইমা সেন কেনো হুমকি!
- কাল থেকে ১৪ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল
- সংগত কারণ ছাড়া প্রকল্পের ধীরগতি মানা হবে না: রেলমন্ত্রী
- দাঁতের যন্ত্রণায় আইসক্রিম খেতে পারছেন না?