বেরোবিতে গত কয়েক বছরে গবেষণা বেড়েছে পাঁচ গুণ
প্রকাশিত: ২৯ জানুয়ারি ২০২৩
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষক শিক্ষার্থীদের গবেষণা পত্র উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ হচ্ছে। গত কয়েক বছরে গবেষণা বেড়েছে পাঁচ গুণেরও বেশি। প্রতি বছরের গবেষণা নিবন্ধের সংখ্যা পর্যালোচনা করে এমন চিত্র দেখা গেছে। গবেষণা খাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সার্বিক ও আর্থিক সহযোগীতা এর অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। তবে গবেষণা খাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দ আরো বেশি প্রয়োজন বলে মনে করছেন গবেষকরা।
জার্নাল, বুক রিভিউ এবং কনফারেন্স পেপার সম্পর্কিত সাইটেশনের উপাত্ত নিয়ে কাজ করা স্কোপাসের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, এখন পর্যন্ত স্কোপাস ইনডেক্সে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রকাশিত মোট গবেষণা পত্রের সংখ্যা ৫৩২টি।। এর মধ্যে ২০১৭ সালে ২৯টি, ২০১৮ সালে ২৯টি, ২০১৯ সালে ৪৯টি, ২০২০ সালে ৭৫টি, ২০২১ সালে ১৪৪টি এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে ১৫৭টি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২১৫টি গবেষণা পত্র প্রকাশ করে তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. আবু রেজা মোঃ তৌফিকুল ইসলাম। অপরদিকে ৩৩টি গবেষণা পত্র প্রকাশ করে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ কামরুজ্জামান।
তৃতীয় অবস্থানে থাকা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী রুকাইয়া ইসলামের প্রকাশিত গবেষণার সংখ্যা ২৯টি। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোঃ ফেরদৌস রহমান ২৬টি গবেষণা পত্র প্রকাশ করে তালিকার চতুর্থ অবস্থানে আছেন। এছাড়া পঞ্চম অবস্থানে থাকা পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ শাহ্জামানের প্রকাশিত গবেষণা পত্র ২৩টি। ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা ফাইনান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোঃ নুর আলম সিদ্দিক। তার প্রকাশিত গবেষণা পত্র ১৯টি। ৭ম অবস্থানে থাকা পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ সিদ্দিকুর রহমান তার প্রকাশিত গবেষণা পত্র ১১টি।
গত বছরের ১০ অক্টোবর আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও বিখ্যাত জার্নাল এলসেভিয়ার বিজ্ঞানীদের প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচক বিশ্লেষণ করে একটি তালিকা প্রস্তুত কর। এ তালিকায় বিশ্বসেরা ২ শতাংশ বিজ্ঞান গবেষকের তালিকায় বাংলাদেশের ১৪২ শিক্ষকের মধ্যে স্থান পেয়েছেন বেরোবি দুই শিক্ষক। তারা হলেন- জীব ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু রেজা মো. তৌফিকুল ইসলাম ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে তাদের অবস্থান যথাক্রমে ৪০তম ও ৮৯তম এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের অবস্থান যথাক্রমে ৭০৮ ও ৫৭১৩তম।
এছাড়া সম্প্রতি উচ্চশিক্ষায় গবেষণা সহযোগিতা প্রকল্প ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ (এনএসটি) পেয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০ শিক্ষার্থী। তাদেরকে গবেষণার জন্য ৫৪ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও গবেষক ড. আবু রেজা মোঃ তৌফিকুল ইসলাম বলেন, গুণগত গবেষণার মাধ্যমে গবেষকের গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়। ভালো লাগার জায়গা হল গবেষণায় গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে চলছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিং বাড়ানোর জন্য গবেষণার কোন বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে আশা রাখি।
পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক গবেষক ড. কামরুজ্জামান বলেন, বর্তমান যুগে তাল মেলানোর জন্য আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশে ও দেশের বাইরে ছড়িয়ে পড়ে সুনাম অর্জন করতে পারে এই দৃষ্টিকোণ থেকে আমি আমার শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উৎসাহ উদ্দীপনা জোগাই।
বেরোবি গবেষণা সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক ড. তানজিউল ইসলাম বলেন, আমাদের শিক্ষকরা গবেষণায় অনেক এগিয়ে। সেই সাথে শিক্ষার্থীদেরও গবেষণায় আগ্রহ বেড়েছে। বাজেট বাড়ানো উচিত। তবে, গবেষনায় বাজেট বরাদ্দ ইউজিসি কর্তৃক প্রদান করা হয়।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাসিবুর রশীদ বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সেশনজট মুক্ত করার পাশাপাশি গবেষণায় বেশ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। মান সম্মত শিক্ষা ও গবেষণায় এই বিশ্ববিদ্যালয়কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আগামী অর্থবছর থেকে গবেষণা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- রাণীশংকৈলে ভুট্টাক্ষেত থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সুন্দরগঞ্জে ২৭ জনের মনোনয়ন দাখিল
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম মেলা উপলক্ষে রংপুরে সংবাদ সম্মেলন
- বিভিন্ন দেশে নিষেধাজ্ঞার মুখে ভারতীয় খাদ্যপণ্য
- যে কারণে বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করেনি বাংলাদেশ
- ৫৩ বছর বয়সে জীবনসঙ্গী খুঁজছেন মনীষা
- ইসলামের দৃষ্টিতে শ্রমিক মালিকের পরিবারভুক্ত
- `নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে`
- সরকারি গুদামে হয়রানি করা হলে কঠোর ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী
- সংসদ অধিবেশন চলবে ৯ মে পর্যন্ত
- ভারত-বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর বন্যার তথ্য আদান-প্রদান শুরু
- দিনাজপুরে তীব্র গরমে বেড়েছে হাতপাখার কদর
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি চালু
- গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যা করবেন
- মুস্তাফিজের আইপিএল অভিজ্ঞতা কাজে দেবে: শান্ত
- সাংবাদিক হতে গিয়ে যেভাবে নায়িকা হলেন আনুশকা
- শ্রমিক ঠকানোর ভয়াবহ পরিণতি
- স্বস্তির পরশ ছড়িয়ে রংপুরে ঝরল বৃষ্টি
- হাতপাখায় চলে আজিজুলের সংসার
- বিভিন্ন যানবাহনে অবৈধ স্টিকার ব্যবহার
- শ্রম আইন সংশোধনে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে বড় বিনিয়োগের পরিকল্পনা সরকারের
- সরাসরি মুসলিমদের নিশানা করে ভোট প্রচারে মোদি
- জলবায়ু সহনশীলতা অ্যাডভোকেসি জোরদার করবে বাংলাদেশ
- সরকারি অফিস চলবে ‘এআই’ প্রযুক্তিতে
- যুক্তরাষ্ট্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে প্রশ্ন তুললেন প্রধানমন্ত্রী
- শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী
- অবশেষে আজ তাপমাত্রা কমার পূর্বাভাস
- দিনাজপুরে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
- সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- ৬ শতাধিক পটল গাছ উপড়ে ফেলল দুর্বৃত্তরা, দিশেহারা কৃষক
- ঈদে পার্বতীপুর- জয়দেবপুর রুটে চলবে ৩টি বিশেষ ট্রেন
- চুমু খেতে চাওয়া সেই পীরজাদা হারুনকে দলে নিলেন নিপুণ!
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন
- গোর-এ-শহীদ ময়দানে ৬ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়
- টানা ৬ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- আইপিএলের মাঝপথে হঠাৎ দেশে ফিরলেন মুস্তাফিজ
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- রাইমা সেন কেনো হুমকি!
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল
- সংগত কারণ ছাড়া প্রকল্পের ধীরগতি মানা হবে না: রেলমন্ত্রী
- দাঁতের যন্ত্রণায় আইসক্রিম খেতে পারছেন না?
- রূপপুরে নতুন বিদ্যুৎ লাইন চালু মঙ্গলবার