শেখ হাসিনা, জীবন যেন এক ফিনিক্স পাখির গল্প
প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
শেখ হাসিনার জীবন যেন পৌরাণিক ফিনিক্স পাখির গল্প। কেউ তার জীবনের পটভূমি সন্ধান করতে চাইলে তা বর্ণনার জন্য এটিই হতে পারে যথাযথ উপমা।
পূর্বসূরির ছাই থেকে পৌরাণিক ফিনিক্স পাখির নতুন জীবন লাভের মতই তার উত্থান। জাতি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাযজ্ঞের পর যখন এক দীর্ঘস্থায়ী অনিশ্চয়তার মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল তখন তিনি পরিত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা ঘটনাক্রমে ছোট বোন শেখ রেহানাসহ এই হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন।
গণমানুষের মর্যাদা ও অধিকার সমুন্নত করার আজীবন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে যে মানুষটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ঘাতকরা তার রক্তের উত্তরাধিকারের পুরো ধারাটিই মুছে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু সর্বশক্তিমানের পরিকল্পনা ছিল ভিন্ন-বাঙালি নারীর সর্বোত্তম প্রতিমূর্তি শেখ হাসিনা জাতির কাণ্ডারী হতে এগিয়ে আসেন- সম্ভবত জাতির পিতার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করার জন্যই।
‘আমি আপনাদের মেয়ে, বোন বা মা ছাড়া আর কেউ নই, চাইলেই যার কাছে যাওয়া যায়। আমি দূরের কেউ নই। আমি আপনাদের খুব কাছের,’-তিনি একবার এক সাক্ষাৎকারে নিজের সর্ম্পকে বলেন।
‘আমার নামটা দেখুন-হাসিনা। এই সহজ ও সাদামাটা নামটি আপনারা গ্রামবাংলা জুড়ে অসংখ্য পরিবারে খুঁজে পাবেন- হা সি না।’ ১৯৮১ সালে বাংলাদেশকে পুনর্গঠনের নতুন অভিযাত্রায় নেতৃত্ব দেওয়ার কঠিন মিশন নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশের কয়েক বছর পর তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৯৪৭ সালে যখন বিশ্ব ইতিহাস সবেমাত্র প্রায় ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের অবসানের সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভাজনের উল্লেখযোগ্য পালাবদল প্রত্যক্ষ করছে ঠিক তখনই বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রত্যন্ত একটি গ্রামের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। উদারতা এবং শিক্ষার প্রতি আগ্রহী হওয়ার জন্য শ্রদ্ধা অর্জন ছাড়া পরিবারটি তখনো অসাধারণ কিছু ছিল না। প্রকৃতি যখন তার পিতাকে একটি দেশের ভবিষ্যৎ স্থপতি এবং জাতির পিতা হিসেবে গড়ে তুলতে একজন রাজনীতিবিদ হিসাবে লালন করছিল, যে কারণে প্রায়ই তাকে পরিবার থেকে দূরে থাকতে হত, শেখ হাসিনা তখন অন্যান্য সাধারণ শিশুর মতই তার টুঙ্গিপাড়া গ্রামের খোলা বাতাসে মধুমতি নদীর তীরে বেড়ে ওঠেন।
শেখ হাসিনা তার শৈশবের স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, তখন তিনি গ্রামের রাস্তায় সমবয়সীদের সাথে ঘুরে বেড়াতেন, প্রায়ই কাঁচা কুল খুঁজতেন, যা ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশের একটি শিশুর আদর্শ জীবনযাত্রা। তিনি কীভাবে মাছ ধরা জাল ‘ওচা’ দিয়ে অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে মাছ ধরতেন তা স্মরণ করতে ভালোবাসেন। কয়েক দশক পরে একদল বাচ্চার সাথে কথোপকথনের সময় শৈশবের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি গ্রামের বাড়িতে গাছে ওঠা, খালে সাঁতার কাটা, মাছ ধরা এবং অন্যের গাছ থেকে কাঁচা আম পেরে খাওয়ার মত দুষ্টুমির কথা বলেন। ‘সেগুলো ছিল আমার জীবনের সেরা সময়,’ তিনি বলেন।
বাড়িতে বাবা-মা’র পাঁচ সন্তানের মধ্যে বড় হওয়ায় তিনি ছিলেন একেবারে ঘরোয়া মেয়ে, বাবা-মা এবং ছোট ভাই-বোনদের প্রতি ছিল যার প্রচণ্ড ভালোবাসা।
প্রকৃতির সঙ্গে পরিচিতি এবং গ্রামের সাধারণ মানুষের সঙ্গে মেলামেশা তার মধ্যে মানুষের পাশাপাশি পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা, সামাজিক বন্ধন এবং ঐতিহ্যগত বুদ্ধিমত্তা বা লোকায়ত জ্ঞান বোঝার দক্ষতা তৈরি করেছে। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পারিবারিক মূল্যবোধের সঙ্গে এই বোধজ্ঞান এবং প্রকৃতি ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা তার মূল চরিত্র গড়ে তুলেছে।
গ্রামের সাথে তার অবিশ্বাস্য ও চিরন্তন যোগসূত্র সত্ত্বেও প্রশংসাকারী বা সমালোচক নির্বিশেষে যে কেউ তার স্বাভাবিক স্মার্টনেস, প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি, সংস্কৃতির প্রতি অনুরাগ এবং চেহারা, পোশাক ও আলাপচারিতায় তার নিজের একটি অনন্য স্টাইলকে স্বীকৃতি দিয়ে তাকে নাগরিক বলেবেন।
গুণাবলীর এই অনন্য সংমিশ্রণটির জন্য তিনি একজন মুচি থেকে শুরু করে ইংল্যান্ডের রানি পর্যন্ত প্রতিটি সামাজিক স্তরের মানুষের কাছ থেকে ভালবাসা, স্নেহ এবং শ্রদ্ধা আকর্ষণ করেছেন।
‘হা-সি-না কোথায়, আমি তাকে দেখতে পাচ্ছি না!’ রানি এলিজাবেথ একবার বাকিংহাম প্যালেসে স্নেহপূর্ণ সুরে বলেছিলেন। কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের এক সংবর্ধনায় যোগ দিতে তিনি গিয়েছিলেন।
গত সপ্তাহে রানির শেষকৃত্যে যোগ দিতে লন্ডনে গিয়ে শেখ হাসিনা নিজেই বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই মধুর স্মৃতির কথা স্মরণ করেন।
তার বেশ কয়েকজন অন্তরঙ্গ বন্ধু স্মরণ করেন যে তিনি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন তখন তার ব্যক্তিগত বইয়ের শেলফ উঁচু মানের সাহিত্য এবং মহৎ ব্যক্তিদের জীবনীতে ভর্তি ছিল। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য পছন্দ করেন। কবি কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ ও সুকান্ত ভট্টাচার্যও তার প্রিয় লেখক। বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের বিখ্যাত পথের পাঁচালী তার প্রিয় উপন্যাস। সাহিত্যের প্রতি অনুরাগ তাকে মানব প্রকৃতি ও জীবনকে বোঝার জন্য একটি অতিরিক্ত চোখ দিয়ে সমৃদ্ধ করেছে, যা তার মাপের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও রাজনীতিবিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণ।
তার ঘনিষ্ঠ লোকেরা বা যারা একজন ‘পাবলিক ফিগার’ হিসাবে তার ওপর নজর রাখেন তারা তার মধ্যে সংগীত, চলচ্চিত্র ও ইতিহাসের প্রতিও অনুরাগ খুঁজে পান। তার ব্যক্তিগত পরিমণ্ডলে তিনি একজন বোদ্ধা হিসেবে কবি, গায়ক বা সংগীতশিল্পী ও অভিনেতাদের সম্পর্কে তার নিজস্ব মতামত প্রকাশ করে থাকেন।
বাংলাদেশকে একটি অসাধারণ উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে এবং সর্বাত্মক সততার সঙ্গে এটি করার প্রবল ইচ্ছাশক্তিও তার রয়েছে।
পরিচিতরা বলেন, তার সঙ্গে রাজনীতির পাশাপাশি চলচ্চিত্র, টিভি সিরিয়াল, সাহিত্যের প্রবণতা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের মতো ব্যাপক বিষয়ে বিতর্ক করা যায়। জন্মগত নেতৃত্বের গুণ, অমিত প্রাণশক্তি, অসাধারণ হাস্যরসবোধ, মমতাময় মন এবং মর্যাদাবোধ তাকে তিনি যেখানে ছিলেন এবং আছেন প্রতিটা ক্ষেত্রের কেন্দ্রস্থলে স্থাপন করেছে।
‘আমি ছোটবেলা থেকেই দেশের রাজনৈতিক উত্থান-পতন এবং আওয়ামী লীগের সাথে জড়িত ছিলাম,’ একবার তিনি এক নিবন্ধে লিখেছিলেন।
শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সময় তার বাবা এবং তার সহকর্মীরা যে অসহনীয় অত্যাচার সহ্য করেন তা প্রত্যক্ষ করেছিলেন, যখন তিনি তার মা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকেও পরিবারকে এবং দলকে নেপথ্যে পথনির্দেশনা দিতে দেখেন। তিনি লিখেছেন, রাজনীতিতে আমার প্রথম পাঠ এসেছে আমার পারিবারিক পরিবেশ থেকে।
তবে, তার বিষয়টি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হিসেবে একটি সাজানো-গোছানো মঞ্চে এসে ভাগ্যবতী রাজকন্যার হাজির হওয়ার মতো ছিল না। এটি আসলে এমন এক মেয়ের অভিজ্ঞতা যিনি তার বাবাকে তার নিজের ব্যক্তিগত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও সুযোগ-সুবিধা ত্যাগ করে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করতে দেখে বেড়ে উঠেছেন। তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে তার পিতার সংগ্রাম প্রায়ই তাকে ও পরিবারকে তীব্র দুর্দশার মধ্যে ফেলে দিয়েছে এবং পুত্র, স্বামী ও পিতা হিসেবে পরিবারের প্রতি সমস্ত প্রতীজ্ঞা, মমতা ও উদ্বেগ সত্ত্বেও তার মিশন তাকে প্রায়ই একটি সাধারণ পরিবারিক লোকের জীবনযাপন থেকে বিরত রেখেছে। তিনি শিখেছেন তার পিতা কীভাবে দুর্গত মানুষের সেবার মাধ্যমে শোষিত-বঞ্চিত মানুষের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জন করেছিলেন।
ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনা দেখতে পান তার বাবা কীভাবে সাধারণ মানুষের-যাদের তিনি ‘আমার লোক’ বলে মনে করতেন তাদের- ন্যায্য অধিকার অর্জনের জন্য গণ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি যখন তাদের জন্য স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পরিচয় বিনির্মাণ করেন; তাদের জন্য স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং সে স্বাধীনতার স্বপ্ন বাক্সময় করে তোলেন এবং শেষ পর্যন্ত একটি জাতি গঠনের সফল সংগ্রামে তাদের নেতৃত্ব দেন তখন তিনি তাকে খুব কাছ থেকে দেখেন।
‘আমি যখন নোটবুকের পৃষ্ঠা উল্টাচ্ছিলাম এবং তার হাতের লেখা লাইনগুলোর ওপর হাত বুলাচ্ছিলাম তখন আমার মনে হল, আমার বাবা আমাকে বলছেন: ‘ভয় পাস নে; আমি তোর সঙ্গে আছি; এগিয়ে যা এবং দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ হ।’ ‘আমার মনে হল আল্লাহ অলৌকিকভাবে আমাকে অদম্য হওয়ার জন্য একটি বার্তা পাঠিয়েছেন,’ তিনি এক লেখায় লিখেছেন।
তিনি এখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাজনীতির এক জীবন্ত কিংবদন্তি এবং অন্যত্র উদীয়মান নেতাদের জন্য রোল মডেল।
শুভ জন্মদিন, শেখ হাসিনা।
জয়তু শেখ হাসিনা।
– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –- মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলার পরিকল্পনা ভেস্তে দিলো কুয়েত
- যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ থাকবে
- আমাদের কাছে সব প্রার্থী সমান: ইসি রাশেদা
- খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণের আহ্বান প্রধান বিচারপতির
- রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি চায় বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- সাত জেলায় দুপুরের মধ্যেই ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- ‘নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে’
- বাংলাদেশ-ভারত আজ একই লক্ষ্যে এগোচ্ছে: সেলিম মাহমুদ
- ওরাল ক্যান্সার সম্পর্কে নাগরিকদের সচেতন হতে হব- প্রতিমন্ত্রী রিমি
- তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে মৃত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
- জানা গেল এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ
- সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে কাজ করছেন: প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান
- তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে মৃত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
- ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- রাণীশংকৈলে ভুট্টাক্ষেত থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সুন্দরগঞ্জে ২৭ জনের মনোনয়ন দাখিল
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম মেলা উপলক্ষে রংপুরে সংবাদ সম্মেলন
- বিভিন্ন দেশে নিষেধাজ্ঞার মুখে ভারতীয় খাদ্যপণ্য
- যে কারণে বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করেনি বাংলাদেশ
- ৫৩ বছর বয়সে জীবনসঙ্গী খুঁজছেন মনীষা
- ইসলামের দৃষ্টিতে শ্রমিক মালিকের পরিবারভুক্ত
- `নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে`
- সরকারি গুদামে হয়রানি করা হলে কঠোর ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী
- সংসদ অধিবেশন চলবে ৯ মে পর্যন্ত
- ভারত-বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর বন্যার তথ্য আদান-প্রদান শুরু
- দিনাজপুরে তীব্র গরমে বেড়েছে হাতপাখার কদর
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি চালু
- গরমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যা করবেন
- মুস্তাফিজের আইপিএল অভিজ্ঞতা কাজে দেবে: শান্ত
- সাংবাদিক হতে গিয়ে যেভাবে নায়িকা হলেন আনুশকা
- সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- দিনাজপুরের হাকিমপুরের হিলিতে শিক্ষক-কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট
- ৬ শতাধিক পটল গাছ উপড়ে ফেলল দুর্বৃত্তরা, দিশেহারা কৃষক
- বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- বীরগঞ্জে হবিবর রহমান স্মৃতি রোগ প্রতিরোধ গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন
- গোর-এ-শহীদ ময়দানে ৬ লাখ মুসল্লির নামাজ আদায়
- টানা ৬ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
- দিনাজপুর জেলা ছাত্রলীগের ৫০০ বৃক্ষের চারা বিতরণ-রোপণ
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- দিনাজপুরে হলিল্যান্ড কলেজে ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- রাইমা সেন কেনো হুমকি!
- দিনাজপুরে অনাবৃষ্টি আর দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে লিচুর মুকুল
- দাঁতের যন্ত্রণায় আইসক্রিম খেতে পারছেন না?
- রূপপুরে নতুন বিদ্যুৎ লাইন চালু মঙ্গলবার
- ঘোড়াঘাটে ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস পালিত
- দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, পথেই ঝরল ২ প্রাণ
- রংপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৪ নির্দেশনা