• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

দিনাজপুরে কমেছে রসুনের দাম

প্রকাশিত: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

সপ্তাহের ব্যবধানে সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দিনাজপুরের হিলি বাজারে চায়না ও দেশীয় রসুন কেজিতে কমেছে ২০ টাকা এবং অন্যদিকে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশীয় পিঁয়াজ কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। সোমবার হিলি বাজারে পাইকারী ও খুচরা বাজারে দেখা যায়, সব ধরনের রসুনের দাম কমেছে। 

প্রতি কেজি চায়না রসুন ২৪০টাকা, আর দেশী রসুন ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুইদিন আগেও চায়না রসুন ২৬০টাকা এবং দেশীয় ২৮০টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ফলে কেজি প্রতি কমেছে ২০টাকা। অন্যদিকে দেশীয় পিঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দুইদিন আগে ৭০টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এতে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা।

রসুন কিনতে আসা তাজ বলেন, গত সপ্তাহে ২৬০টাকা কেজি দরে চায়না রসুন কিনেছি। আজ দাম কমেছে কেজিপ্রতি ২০ টাকা। 

পিঁয়াজ কিনতে আসা জুয়েল রানা বলেন, দুইদিন আগে ৭০ টাকা কেজি দরে পিঁয়াজ কিনেছি। আজ ১০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকা কেজি দরে কিনতে হলো। 

খুচরা রসুন ও পিঁয়াজ বিক্রেতা মোকারম হোসেন বলেন, পিঁয়াজ পাইকারী ৭৭ টাকা কেজি দরে কিনে ৮০ টাকায় বিক্রি করছি। সরবরাহ কমায় দেশীয় পিঁয়াজের আবার দাম বাড়ছে। তবে ভারত থেকে যদি পিঁয়াজ আমদানি হত তাহলে দামটা ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যেই থাকতো।  

পাইকারি রসুন ও পেঁয়াজ বিক্রেতা আবু তাহের জানান, দেশীয় পিঁয়াজের সরবরাহ কমে আসায় মোকামেই দাম বেশি। দুই দিন আগে মোকামেই তিন হাজার টাকা মন পিঁয়াজ কিনেছি। দুইদিন আগে মোকামেই ৭৫টাকা কেজি দরে পিঁয়াজ কিনেছি।এরপর পরিবহন খরচ আছে। 

তবে কয়েক দিনের তুলনায় সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে চায়না রসুন। তাই দাম কমেছে। দেশীয় কাঁচা রসুন উঠায় সেই রসুনেরও দাম কমে আসছে। এক সপ্তাহ আগে চায়না রসুন ২৬০ টাকা কেজি দরে ও দেশীয় রসুন ২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ২০ টাকা কমেছে। 

– দিনাজপুর দর্পণ নিউজ ডেস্ক –